'সাংসদদের উপর প্রাণঘাতী হামলার চেষ্টা, FIR নেয়নি পুলিশ', নবান্ন অভিযান নিয়ে বড় পদক্ষেপ বিজেপির
তাঁর সোজাসুজি দাবি, নবান্ন অভিযানের দিন প্রাণাঘাতী হামলার পদক্ষেপ নিয়েছিল মমতা সরকার। বিজেপির যুব সংগঠনের উদ্যোগে নবান্ন অভিযানের ১ মাস পর এমনই বক্তব্য তুলে ধরলেন বিজপির যুব শাখার সর্বভারতীয় সভাপতি তেজস্বী সূর্য।

এক মাসের মধ্যে বড় পদক্ষেপ
৮ অক্টোবরের সভা নিয়ে ৯ নভেম্বর লোকসভার স্পিকারের কাছে এদিন স্বাধীকার ভঙ্গের নোটিস দেয় বিজেপি। লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লার কাছে এই নোটিস জমা দিতে তেজস্বীর সঙ্গে এদিন ছিলেন পুরুলিয়ার বিজেপি সাংসদ জ্যোতির্ময় সিংহ। এরপরই সাংবাদিক বৈঠকে ৮ নভেম্বরের নবান্ন অভিযান নিয়ে মুখ খোলেন তেজস্ব সূর্য।

পুলিশ এফআইআর নেয়নি!
তেজস্বী এদিন দাবি করেন, সেদিন হাওড়া থানায় তিনি জ্যোতির্ময় সিংহ, নিশীথ প্রামাণিকরা আড়াই ঘণ্টা ধরে চেষ্টা করলেও, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পুলিশ এফআইআর নিতে চায়নি। তেজস্বীর দাবি, 'আমাদের ধাক্কা দিয়ে বের করা হয়।'

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রশাসন ঘিরে ক্ষোভ
এদিন ক্ষোভ উগড়ে তেজস্বী বলেন, পুলিশ সেদিন কোনও কারণ ছাড়াই এফআইআর নিতে অস্বীকার করতে থাকে । তেজস্বীর অভিযোগ, বিজেপি সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়কেও সেদিন থানায় হেনস্থার শিকার হতে হয়।

প্রাণঘাতী হামলার চেষ্টা!
এদিন তেজস্বী দাবি করেন, সাংসদদের উপর সেদিন প্রাণঘাতী হামলার চেষ্টা করে মমতা প্রশাসনের পুলিশ। তেজস্বীর দাবি, তৃণমূলের গুন্ডারা পুলিশের সঙ্গে মিলে সেদিন বিজেপির মিছিলে চড়াও হয়। এদিকে, তেজস্বীর সমস্ত দাবি শুনে বিষয়টি প্রিভিলেজ কমিটির কাছে পাঠানোর আশ্বাস দেন ওম বিড়লা।