• search
For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts

২০২১-এর লক্ষ্যে বাংলা প্রচার পরিকল্পনা! তৃণমূলকে চাপে রাখতে কোন বিষয়ে গুরুত্ব, ঘোষণা কৈলাশের

সবার নজর ২০২১-এর নির্বাচনের দিকে। নির্বাচনের আগে রাজ্যে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন (caa) প্রয়োগে গুরুত্ব দেওয়া হবে। সংবাদমাধ্যমকে এমনটাই জানিয়েছেন বিজেপি(bjp) জাতীয় সাধারণ সম্পাদক কৈলাশ বিজয়বর্গীয়(kailash vijayvargiya)। কেননা বিজেপি এবং কেন্দ্র চায় উদ্বাস্তুদের দুর্দশা দূর করতে।

তৃণমূলের জেলা কমিটিতে নাম নেই শুভেন্দুর! ২০২১-এর আগে ফের শুরু জল্পনা

অমিত শাহের কাছে দাবি

অমিত শাহের কাছে দাবি

রাজ্যে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করতে রাষ্ট্রপতি শাসন জারির পক্ষে পশ্চিমবঙ্গের দায়িত্বপ্রাপ্ত এই নেতা। তিনি বলেছেন, বিষয়টি নিয়ে অমিত শাহের রাজ্য সফরের সময় বিজেপি দাবি জানাবে না। তবে রাজ্যে রাজনৈতিক হত্যার বিষয়টি নিয়ে অভিযোগ তোলা হবে তাঁর কাছে।

উদ্বাস্তুদের নাগরিকত্ব দিতে চায় বিজেপি

উদ্বাস্তুদের নাগরিকত্ব দিতে চায় বিজেপি

রাজ্যে এনআরসি লাগু নিয়ে কোনও আলোচনা না হলেও, বিজেপি প্রতিবেশী দেশগুলি থেকে আসা উদ্বাস্তুদের নাগরিকত্ব দিতে চায় বলে জানিয়েছেন তিনি। কৈলাশ বিজয়বর্গীয় আরও বলেছেন, কেন্দ্রীয় সরকার নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন পাশ করিয়েছে সংসদে। প্রতিবেশী দেশগুলি থেকে যাঁরা উদ্বাস্তু হয়ে এসেছেন তাঁদের নাগরিকত্ব দেওয়া হবে। কিন্তু সিএএ-র বিরুদ্ধে আদালতে বেশ কিছু আবেদন জমা পড়েছে। বিজেপির হিসেব অনুযায়ী সিএএ চালু হলে সারা দেশএ প্রায় দেড় কোটি মানুষ উপকৃত হবেন। এর মধ্যে রাজ্যের বাসিন্দার সংখ্যাটা ৭২ লক্ষের মতো।

মহামারী পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলেই সিদ্ধান্ত

মহামারী পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলেই সিদ্ধান্ত

কৈলাশ বিজয়বর্গীয় বলেছেন, মহামারী পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলেই, এব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। তবে ভোটের আগেই বাংলায় যাতে সিএএ প্রয়োগ করা হয় তার জন্য তারা চেষ্টা করবেন। তবে এরই মধ্যে বিষয়টির প্রয়োগে দেরি নিয়ে মতুয়া সম্প্রদায়ের মধ্যে বিষয়টি নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। বনগাঁর বিজেপি সাংসদ শান্তনু ঠাকুর বলেছেন, এই আইন বাংলায় প্রয়োগের জন্য তিনি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে চিঠি লিখবেন। রাজনৈতিক মহলের মতে রাজনৈতিকভাবে মতুয়া সম্প্রদায় বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। কেননা আইন প্রয়োগে দেরি হলে, মতুয়া সম্প্রদায়ের ভোট বিজেপির বিরুদ্ধে চলে যেতে পারে। ২০১৯-এর লোকসভা নির্বাচনে এই মতুয়া সম্প্রদায় দুহাত ভরে ভোট দিয়েছিল বিজেপিকে।

ধর্মীয় কারণে ১৯৫০ সাল থেকে মতুয়ারা ভারতে আসেন। রাজ্যে তাদের সংখ্যাটা প্রায় ৩০ লক্ষের মতো। রাজ্যের চারটি লোকসভা আসন এবং নদিয়া, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনায় ৩০টির বেশি বিধানসভা কেন্দ্রে তাঁদের প্রভাব রয়েছে।

শুভেন্দুর সঙ্গে যোগাযোগ নেই

শুভেন্দুর সঙ্গে যোগাযোগ নেই

রাজ্যের মন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারী দলের সঙ্গে দূরত্ব বাড়াচ্ছেন। কিন্তু রাজ্য বিজেপি কি তাঁর সঙ্গে যোগাযোগে রয়েছে, সেই প্রশ্নের উত্তরে কৈলাশ কোন সদর্থক উত্তর দেননি। তিনি বলেছেন, বিষয়টি তৃণমূলের অভ্যন্তরীণ। যদি শুভেন্দু অধিকারীর সঙ্গে যোগাযোগ হয়, তাহলে বিষয়টি নিয়ে কথা হবে। কিন্তু শুভেন্দু অধিকারীর সঙ্গে বিজেপির কোনও যোগাযোগ হয়নি। তবে তিনি বলেন, রাজ্যের অনেক সিনিয়র তৃণমূল নেতা বিজেপিতে যোগ দিতে চান। কিন্তু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হিংসার রাজনীতির কারণে তাঁরা যোগ দিতে পারছেন না।

কলকাতাঃ অমিত শাহ সফরের আগে চমক, মতুয়া - আদিবাসী মন জয়ে ঢালাও ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর

English summary
BJP will give priority to CAA implementation before West Bengal Assembly Election, says Kailash Vijayvargiya
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X