রায় ঘোষণার সময় কাঠগড়ার সামনে রাখা চেয়ারে বসেছিলেন খালেদা জিয়া। পাঁচ বছর সশ্রম কারাদণ্ডের রায় শুনে একবার তাকালেন বিচারকের দিকে। এরপরই তার চারপাশে অবস্থান নেয় আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। রায় ঘোষণার পর কয়েকজন আইনজীবী যান খালেদা জিয়ার কাছে। তাদের সঙ্গে কথা হয় খালেদা জিয়ার।
আইনজীবীদের খালেদা জিয়া বলেছেন, এই রায়ে তার প্রতি অন্যায় ও অবিচার করা হয়েছে। এই অন্যায় অবিচারের জবাব দেবে দেশবাসী। একইসঙ্গে তিনি দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন।
তিনি আইনজীবীদের আরো বলেন, আমি আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। সেই পরিপ্রেক্ষিতে এই রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিল করার জন্য তাদেরকে তিনি নির্দেশ দেন। খালেদা জিয়ার এই বক্তব্যের বিষয়টি ইত্তেফাককে জানান বিএনপির আইন সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল।
এদিকে রায়ের পর খালেদা জিয়ার আরেক আইনজীবী আব্দুর রেজ্জাক খান বলেন, এটি একটি বড় রায়। রায়ের সার্টিফায়েড কপি পেতে দেরি হতে পারে। এজন্য আমরা রায়ের ফটোকপি সত্যায়িত করে দিতে বলেছি। যাতে ওই কপি দিয়ে আপিল করা যায়।
ইত্তেফাক/মোস্তাফিজ
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে পাঁচ বছর কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত।...বিস্তারিত
বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার অনুপস্থিতিতে এখন চেয়ারপারসনের দায়িত্ব পালন করবেন সিনিয়র ভাইস...বিস্তারিত
দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার পাঁচ বছরের কারাদণ্ড হওয়া রায়ের প্রতিবাদে সারাদেশে দুই...বিস্তারিত
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য এবং স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম বলেছেন,...বিস্তারিত
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে...বিস্তারিত
‘জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলার রায়ের মাধ্যমে দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।’ আজ...বিস্তারিত